আউটসোর্সিং কাজ পাওয়ার টিপস
ইন্টারনেটের মাধ্যমে আউটসোর্সিংয়ের কাজ অনেকেই করছেন, আবার অনেকে নতুন করে শুরু করতে যাচ্ছেন। অনলাইনে সহজে আউটসোর্সিংয়ের কাজ পেতে কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই চলে। নিচে সে রকম কিছু কৌশল দেওয়া হলো। অনেকেই যাঁরা চার-পাঁচটা কাজের (জব) জন্য আবেদন করেই জব (কাজ) পেয়ে যান। আবার কেউ কেউ ১০০টা আবেদন করেও জব পান না। এটা নির্ভর করে আপনি কত কম মূল্যে (রেটে) আবেদন করেছেন তার ওপর।
যেসব বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড না সেসব বায়ারের জবে আবেদন করবেন না। কারণ, কোনো কনট্রাক্টরকে (ফ্রিল্যান্সার) ভাড়া বা হায়ার করতে হলে তার পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড থাকতে হয়।
কোনো একটা জব পোস্ট করার পর যত তাড়াতাড়ি সেটিতে আবেদন করবেন ততই ভালো।
আপনি যত বেশি সময় অনলাইনে (ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে) থাকবেন ততই আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কারণ কিছু কিছু কাজ আছে, যেগুলো পোস্ট করার এক-দুই ঘণ্টার মধ্যেই সম্পন্ন করে জমা দিতে হয়। যেমন ফেসবুকে বা অন্য কোনো সাইটে ভোট দেওয়া এবং কিছু ভোট সংগ্রহ করে দেওয়া; আবার হঠাৎ করে কোনো ওয়েবসাইটে সমস্যা হয়েছে তা ঠিক করে দেওয়া ইত্যাদি। কাজেই শুরুতে বেশি সময় অনলাইনে থাকার চেষ্টা করুন। যাতে বায়ার আপনাকে কোনো বার্তা পাঠালে সঙ্গে সঙ্গে তার প্রত্যুত্তর দিতে পারেন।
মার্কেটপ্লেসগুলোতে দেখবেন প্রতি মিনিটে নতুন নতুন জব পোস্ট করা হচ্ছে, সেগুলোতে আবেদন করুন। যেসব জবে কোনো কনট্রাক্টরের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে, সেসবে আবেদন না করাই ভালো। কারণ বায়ার যদি এদের মধ্য পছন্দের কনট্রাক্টর পেয়ে যায় তাহলে আর অন্য কনট্রাক্টরের প্রোফাইল চেক করে দেখবে না।
যেসব জবে শর্ত দেওয়া আছে এবং সেগুলো যদি আপনি পূরণ করতে না পারেন তাহলে আবেদন না করাই ভালো।
যাঁরা ওডেস্কে দুই-তিনটা কাজ করেছেন, এখন বেশি মূল্য হারে আবেদন করতে চান, তাঁরা যে জবটিতে আবেদন করবেন সে জবের নিচে দেখুন বায়ারের আগের জবগুলোর তালিকা দেওয়া আছে। সেখানে যদি দেখেন বায়ার তাঁর আগের জবগুলোতে বেশি ডলার দিয়ে অন্য কনট্রাক্টরকে কাজ করিয়েছেন, তাহলে আবেদন করতে পারেন। আর যেসব বায়ার আগের জবগুলোতে বেশি ডলারে কাজ করায়নি, তাদের জবে বেশি রেটে আবেদন না করাই ভালো।
____________________________________________________________________________________
অনলাইনে কাজ পেতে হলে
ইচ্ছা, ধৈর্য আর পরিশ্রম করলে অনলাইনে অভিজ্ঞতা ছাড়া ঘরে বসেই আয় করা সম্ভব। এ বিষয়ে যারা নতুন ও আগ্রহী, তাঁদের জন্য অনলাইনে আয় বিষয়ক এই পরামর্শ দিয়েছেন ইল্যান্সের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান।মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ধারণা নেওয়ানতুন অবস্থায় একজন ফ্রিল্যান্সারের মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ধারণা একেবারে না থাকতে পারে। তবে সঠিকভাবে কাজ করার ক্ষেত্রে এ সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা থাকা প্রয়োজন। বেশির ভাগ ফ্রিল্যান্সারই এ ধারণা পাওয়ার জন্য বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটের গ্রুপে প্রশ্ন করে থাকেন। অথচ, প্রতিটি অনলাইন মার্কেটপ্লেসে তাঁদের হেল্প সেন্টার থাকে, যেখানে অনেক সঠিক তথ্য পাওয়া যায়। একজন ফ্রিল্যান্সারের নিয়মিত এই পোস্টগুলো দেখা উচিত। ভালোভাবে জানার পরেই মার্কেটপ্লেসে কাজের জন্য বিড করা বা কাজ করা উচিত।
বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করাআমরা যেমন একটি কম্পিউটার কিনতে গেলে শুধু একটি কম্পিউটারের কেসিং বা বক্স কিনি না, এর সঙ্গে প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশও কিনি। তেমনি, যখন কোন ক্লায়েন্ট একজন ফ্রিল্যান্সারকে কাজে নিয়োগ দেন তাঁর কাছ থেকে কাজের ক্ষেত্রে পরিপূর্ণ ও দক্ষ পেশাদারিত্বই আশা করেন। এক্ষেত্রে একটি প্রোফাইল তৈরি করাই যথেষ্ট নয়, একজন ফ্রিল্যান্সারকে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে কাজটি করার জন্য তাঁর কি যোগ্যতা আছে। বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরি করতে এবং যোগ্যতা প্রমাণ করতে একজন ফ্রিল্যান্সার দুটি কাজ করতে পারেন-
দক্ষতার পরীক্ষা
একজন ফ্রিল্যান্সারের স্কিল টেস্টের মাধ্যমে তিনি কি কাজ করতে পারেন সে সম্পর্কে জানতে পারেন। ফ্রিল্যান্সার সাইটগুলোতে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য স্কিল টেস্টের ব্যবস্থা আছে, যেখান থেকে স্কিল টেস্ট দিয়ে আপনার দক্ষতা যাচাই করা খুবই সহজ। এই টেস্টগুলো বিনামূল্যে দেওয়া যায় এবং কেউ যদি টেস্টে খারাপ করেন তাহলে ফলটি লুকিয়ে রাখতেও পারবেন এবং আবার ১৪ দিন পরে পরীক্ষা দিতে পারবেন। যদি ফ্রিল্যান্সার তাঁর প্রোফাইলে ভালো স্কোর দেখাতে পারেন, তাহলে কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে নিশ্চয়তা অনেকাংশে বেড়ে যায়।
পোর্টফোলিও তৈরি
স্কিল টেস্ট প্রমাণ করে বৈষয়িক জ্ঞান, আর পোর্টফোলিও প্রমাণ করে একজন ফ্রিল্যান্সারের দক্ষতা এবং হাতে কলমে কাজ করার অভিজ্ঞতা। একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার এর উচিত যত বেশি পোর্টফোলিও সংযোগ করা। ওয়েব ডেভেলপার তাঁর ডেভেলপ করা সাইটের স্ক্রিন-শট নিয়ে আপলোড করতে পারেন, এবং গ্রাফিকস ডিজাইনার তাঁর ডিজাইন তৈরি করে প্রোফাইলে যুক্ত করে দেখাতে পারেন। বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজগুলো সংযুক্ত করতে পারেন স্কিল হিসেবে। সার্ভিস হোল্ডাররা তাদের সার্টিফিকেট দিয়ে দিতে পারেন অভিজ্ঞতা হিসেবে। সর্বোপরি কোন প্রোফাইলের পোর্টফোলিও একজন ফ্রিল্যান্সার যে বিষয়ে দক্ষ সে বিষয়ে তার পরিপূর্ণ দক্ষতা আছে সেটা প্রমাণ করে।
নিজের প্রচারণা চালানো
নিজের ঢোল নিজে পেটানো কথাটি খারাপ শোনালেও একজন ফ্রিল্যান্সারের ক্ষেত্রে এটি গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে যেহেতু আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক মার্কেটে কাজ করতে হবে তাই আপনার পরিচিতি থাকা আবশ্যক। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে নিজের অবস্থান তৈরি করতে আপনার ত্রুটিমুক্ত প্রোফাইল এর পাশাপাশি নিজেকে বিভিন্নভাবে তুলে ধরতে হবে। তাই সম্ভব হলে নিজের একটি পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট তৈরি করা ভালো। এছাড়া বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ সাইটের প্রোফাইল ও পেজের মাধ্যমে আপনার এবং আপনার বিভিন্ন সেবা তুলে ধরতে পারেন। অবশ্যই প্রফেশনাল ছবি ও তথ্য শেয়ার করা উচিত। সামাজিক যোগাযোগ সাইটে আপনার পার্সোনালটি নষ্ট হয় এমন কোন কিছু করা উচিত নয়। অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ প্রয়োজন। এতে তাদের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।
____________________________________________________________________________________
‘ছোট’ কাজে কত টাকা?
কোনো কাজই ছোট নয়। তবে ‘মাইক্রো ওয়ার্ক’ বা ‘ছোট কাজ’ দিন দিন অনলাইনে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।কখনো সামাজিক যোগাযোগের সাইট ব্যবহার করে লাইক দেওয়া, ফরমায়েশে অ্যাকাউন্ট খুলে দেওয়া, অনলাইনে ভোট দেওয়া, মন্তব্য করা, বিজ্ঞাপনে ক্লিক করা, বিজ্ঞাপন দেখা প্রভৃতি মাইক্রো ওয়ার্কের মধ্যে পড়ে। দেশের অনেক ফ্রিল্যান্সার এখন ঘরে বসে ‘মাইক্রো ওয়ার্ক’ করেও আয় করছেন। কিন্তু শ্রম ও সময় ব্যয়ের সঙ্গে পারিশ্রমিক ঠিকঠাক মিলছে তো?
অনলাইনে ‘মাইক্রো ওয়ার্ক’-এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে। নানা ধরনের ছোটখাটো কাজের জন্য ভারচুয়াল কর্মী নিয়োগের হার বাড়ছে প্রতিষ্ঠানগুলোতে।
এ ধরনের সাইটগুলোতে কাজ করতে প্রথমে অ্যাকাউন্ট খুলে নিজের প্রোফাইল তৈরি করতে হয়। এরপর সাইটে পোস্ট করা কাজগুলোর মধ্য থেকে নিজের দক্ষতা অনুযায়ী কাজ বেছে নেওয়া যায়।
বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, পুরো এক সপ্তাহে মাইক্রো ওয়ার্কিং সাইট বা প্ল্যাটফর্মগুলোতে ৩৭ ঘণ্টার বেশি পরিশ্রম করে সর্বোচ্চ এক হাজার ৫০০ টাকা আয় করা সম্ভব হয়।
বিবিসির একজন কর্মী ওই প্রতিবেদনে লিখেছেন, তিনি এক সপ্তাহ ধরে মাইক্রো ওয়ার্কিং সাইটগুলোতে প্রাণান্ত পরিশ্রম করেন। নিজের দক্ষতার পাশাপাশি সময়ের অপচয় করে ‘মাইক্রো ওয়ার্কিং’ সাইটে এক সপ্তাহ কাজ করার বাস্তব অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে বলেন, এই সাইটগুলো থেকে আশানুরূপ আয় করা সম্ভব হয় নয়।
‘মাইক্রো ওয়ার্ক’ বা ক্ষুদ্র কাজদাতা হিসেবে অনলাইনে বিভিন্ন সাইট রয়েছে। এসব সাইটে কাজের মধ্যে রয়েছে ‘সাইন আপ’, ‘লাইক’, ‘ভোট’, ‘গেম’, ‘বিজ্ঞাপন ক্লিক’, ‘ভিডিও বিজ্ঞাপন দেখা ও রেটিং দেওয়া’, ‘জরিপ’, ‘অনুবাদ’, ‘রিভিউ’ ‘ক্ষুদ্র ব্লগ’ প্রভৃতি। প্রতিটি কাজের জন্য খুবই কম পারিশ্রমিক নির্ধারণ করেন কাজদাতা। পরীক্ষা করে দেখা গেছে, ‘মাইক্রো ওয়ার্কার্স’ নামের একটি সাইটে ‘সাইনআপ’-এর মতো একটি কাজ করে মাত্র সাত টাকা আয় হয়। এ ধরনের কাজে পাঁচ মিনিট থেকে এক ঘণ্টার বেশি সময় লাগে।
বিভিন্ন সাইটে লাইক দেওয়া, সাইন আপ করা প্রভৃতি ক্ষুদ্র কাজের মাধ্যমে ২০ ডলার জমা হলেই কেবল অর্থ উত্তোলনের জন্য আবেদন করা যায়। এ অর্থ থেকে আবার কিছু কেটেও রাখা হয়। তবে কিছু সাইটে অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য এক ডলার পর্যন্ত বোনাস দেয়। এ ধরনের কাজের জন্য নিজের সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট, ই-মেইল অ্যাকাউন্ট, ব্যক্তিগত তথ্য প্রভৃতি ব্যবহারের প্রয়োজন পড়ে।
মাইক্রো ওয়ার্কিংয়ের জন্য জনপ্রিয় একটি সাইট হচ্ছে ‘ক্লিক ওয়ার্কার’। এ সাইটে অ্যাকাউন্ট খোলা ও প্রোফাইলের তথ্য শতভাগ পূরণ হলে তবে কাজ পাওয়া যায়। এসব সাইটে কাজ করার পর অর্থ পরিশোধের বিষয়টি নির্ভর করে কাজদাতার ইচ্ছার ওপর।
বিভিন্ন সাইটে কাজের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, সময় ও শ্রমের তুলনায় পারিশ্রমিক নামমাত্র। এ ক্ষেত্রে বাস্তবিক দুনিয়ার কাজের মতো দ্রুত টাইপ, সৃজনশীল লেখা, সামান্য গবেষণা ও দক্ষতার ছোঁয়া দেখাতে পারলে অবশ্য শ্রমের মূল্য আসতে পারে।
মাইক্রো ওয়ার্কিংয়ে অভিজ্ঞদের পরামর্শ হচ্ছে, যাঁরা নতুন এবং মাইক্রো ওয়ার্ক করার কথা ভাবেন, তাঁদের অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে যে, ভালো পারিশ্রমিক পেতে অমানুষিক শ্রম দিতে হবে।
_________________________________________________________
ইল্যান্স থেকে ছয় মাসে ১১ কোটি টাকা দেশে
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে অনলাইন মার্কেটপ্লেস ইল্যান্সে কাজ করে প্রায় ১১ কোটি টাকা দেশে এনেছেন বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা।
বাংলাদেশ
থেকে প্রতি মাসে এক হাজারের বেশি অ্যাকাউন্ট খোলা হচ্ছে অনলাইন
মার্কেটপ্লেসের এ সাইটটিতে। ইল্যান্স কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বাংলাদেশের দক্ষ
ফ্রিল্যান্সাররা এই সাইটটিতে এখন কাজ পাচ্ছেন বেশি।
ইল্যান্স
বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান প্রথম আলো ডটকমকে
জানিয়েছেন, ২০১৩ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকে অর্থাত্ এপ্রিল থেকে জুন এই
তিন মাসে ইল্যান্সে সাত হাজারেরও বেশি নতুন বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সার যুক্ত
হয়েছেন। চলতি বছরে ইল্যান্সে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের কাজ পাওয়ার
পরিমাণ বেড়েছে। ২০১২ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকের তুলনায় এ বছরের জুন মাসে
১৪৫ শতাংশের বেশি বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা ইল্যান্সে কাজ করেছেন এবং
আয়ের পরিমাণও অনেক বেশি। এ বছরের বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইল্যান্সে
পাঁচ হাজার ৬৫২টি কাজ করেছেন বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা।
ইল্যান্স কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা আইটি,
প্রোগ্রামিং, গ্রাফিকস ও সফটওয়্যার বিভাগে তাদের দক্ষতা দেখিয়ে বেশি কাজ
পাচ্ছেন। এ ছাড়াও অ্যাডমিন সাপোর্ট ও বিপণনেও দেশি ফ্রিল্যান্সাররা
দক্ষতার পরিচয় দিচ্ছেন।বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সরা বেশির ভাগ কাজ পাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা ও সিঙ্গাপুর থেকে।
অনলাইনে কাজের শীর্ষস্থানীয় প্ল্যাটফর্ম ইল্যান্স ২১ আগস্ট প্রতিষ্ঠানটির গ্লোবাল অনলাইন এমপ্লয়মেন্ট প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের তুলনায় ইল্যান্সে ব্যবসায়ের ওপর বিনয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের নিয়োগ ভবিষ্যতে আরও বাড়বে।