যেভাবে বুঝবেন কম্পিউটারে ভাইরাস আছে

কম্পিউটারে ভাইরাস ঢোকা এখন স্বাভাবিক একটা বিষয় কম্পিউটারে ভাইরাসের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোরুট সেক্টর ভাইরাস, পার্টিশন টেবিল ভাইরাস, মিউটেটিং ভাইরাস, ওভার রাইটিং ভাইরাসকম্পিউটার এসব ভাইরাসে আক্রান্ত হলে প্রথমেই সাধারণত বড় কোনো সমস্যা হয় না প্রথমে কিছু ছোট সমস্যা দেখা দেয় যে সমস্যাগুলো হলে বুঝবেন আপনার শখের পিসি ভাইরাসে আক্রান্ত, সেগুলো হলো: কম্পিউটারের গতি ধী হবে হার্ডডিস্কের ফাঁকা জায়গা কমে যাবেকিবোর্ড মাউস ঠিকঠাক কাজ করবে না সফটওয়্যার গেমস হতে বেশি সময় লাগবে Disk Bad Sector পুনরাবৃত্তি হবে অসংলগ্ন ত্রুটির বার্তা (এরর মেসেজ) দেখা যাবে লেখার ফাইলের তথ্য নষ্ট হয়ে যাবে ্যাম কম দেখাতে পারে অজানা এক্সটেনশনযুক্ত ফাইল পাওয়া যাবে ডিস্কের ভলিউম লেবেল পরিবর্তন হওয়াটা স্বাভাবিক কোনো কিছু সেইভ হতে অনেক বেশি সময় নেবে নিজে থেকেই বিভিন্ন প্রোগ্রাম রান বা বন্ধ হতে পারে সিডি, ডিভিডি-রম ঠিকভাবে কাজ করবে না কোনো কারণ ছাড়াই কম্পিউটার রি-স্টার্ট বা বন্ধ হতে পারে রি-স্টার্ট করতে সময় বেশি লাগবে




নিজেই ঠিক করুন নিজের নষ্ট হয়ে যাওয়া মেমোরি কার্ড 

তথ্য আদান প্রদান করার সময় ফোনের মেমোরি কার্ড
হঠাৎ.খুলে নেওয়া হলে বা কোনোভাবে সংযোগ বিছিন্ন
হলে সেটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অকেজো হতে পারে।
নানাভাবে এমন অকেজো মেমোরি কার্ড সচল করা গেলেও
সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত এবং বাহ্যিকভাবে নষ্ট প্রায়
কার্ডকে ঠিক করতে ডেটা রিকভারি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। মেমোরি কার্ডের তথ্য দেখা যাচ্ছে, 
কিন্তু
সেটি ব্যবহার করা না গেলে আপনাকে এই সফটওয়্যার
সমাধান দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে ডেটা উপস্থিত থাকে কিন্তু
কম্পিউটার বা অন্য যন্ত্র সেটিকে পড়তে (রিড) পারে না। এক্ষেত্রে সবাই ভাবে যে মেমোরি কার্ডটি বোধহয় নষ্ট
হয়ে গেছে। কিন্তু না, এমন
অবস্থা থেকে আমরা মেমোরি কার্ডটাকে ফিরিয়ে আনতে পারি। এ জন্য কার্ড রিডারে মেমোরি কার্ড
ঢুকিয়ে নিয়ে কম্পিউটারে সংযোগ দিন। খেয়াল রাখুন,
মেমোরি কার্ড ফাইল এক্সপ্লোরারে বা হার্ডড্রাইভের
অন্যান্য ডিস্কের মতো দেখালে এটিতে প্রবেশ
করা যাবে না, কিন্তু ফাইল সিস্টেম ঠিক আছে। এবার
য়াপনার উইন্ডোজ এর স্টার্ট মেন্যুতে গিয়ে cmd লিখুন। এতে আপনার স্টার্ট মেন্যুর উপর দিকে কমান্ড প্রম্পট(cmd)
দেখা যাবে। এখন এর ওপর ডান বোতাম চেপে Run as
administrator নির্বাচন করে সেটি খুলুন। কমান্ড
প্রম্পট চালু হলে এখানে chkdsk mr লিখে এন্টার করুন।
এখানে m হচ্ছে মেমোরি কার্ডের ড্রাইভ । কম্পিউটারে কার্ডের ড্রাইভ লেটার
যেটি দেখাবে সেটি এখানে লিখে চেক ডিস্কের
কাজটি সম্পন্ন হতে দিন। এখানে convert lost chains to files বার্তা এলে y চাপুন।
এ ক্ষেত্রে ফাইল কাঠামো ঠিক থাকলে কার্ডের তথ্য আবার
ব্যবহার করা যাবে। মেমোরি কার্ড যদি invalid file
system দেখায় তাহলে সেটির ড্রাইভের ডান ক্লিক
করে Format-এ ক্লিক করুন। File system থেকে FAT
নির্বাচন করে Quick format-এর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Format-এ ক্লিক করুন। ফরম্যাট সম্পন্ন
হলে মেমোরি কার্ডের তথ্য হারালেও কার্ড নষ্ট হবে না।.. এই ট্রিকটি আমি নিজে ব্যাবহার করি নি, তাই উপরে বর্ণিত
স্টেপগুলো আপনার নিজের দায়িত্বে করবেন







SEO - search engine optimization.
বাংলাতে সংজ্ঞা দিলে বলা যায়, SEO হল কিছু নিয়মনীতি/টেকনিক যার মাধ্যমে কোন একটা ওয়েবসাইট বিভিন্ন ধরনের সার্চ ইঞ্জিন (Google, msn, yahoo etc) থেকে বেশি পরিমাণে ভিজিটর/ট্র্যাফিক পেতে পারে আসলে, SEO এর মাধ্যমে যে কোন ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন এর প্রথমে পাতায় আনতে পারলে, ভিজিটর পাওয়ার সম্ভাবনাও অনেকাংশে বেড়ে যায়
আরো সহজ ভাবে বলা যায়: যদি আমরা একটি গান ডাউনলোড করতে চাই, তাহলে আমরা সাধারণত যে কাজটি করি তা হল Google আমরা গানের লাইনটি লিখে search করি এখন লক্ষ্য করুন আমরা search button press করার পর Google কিছু website এর নাম দেখায় যেখানে আমরা গানটি পেতে পারি এভাবে Google প্রতি page ১০টি ওয়েরসাইটএর নাম দেখায় এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে কেন কিছু সাইট প্রথম পেজে আসলো, আর কেনইবা বাকি ওয়েবসাইটগুলো পেছনের পেজে গেলো - Google কি ইচ্ছা মত করছে নাকি এর পেছনে অন্য কোন কারণ আছে? নিশ্চয় প্রথমপেজের সাইটগুলোর মধ্যে বিশেষ কিছু আছে, যা অন্য সাইটগুলাতে নাই এই বিশেষ কিছুই হল SEO এর কৌশল, যার মাধ্যমে আপনিও আপনার ওয়েবসাইটটিকে প্রথম পেজে নিতে পারেন আর প্রথম পেজ মানেই বেশি বেশি ভিজিটর

SEO
তে যারা নতুন তারা Google Webmaster Guideline follow করতে পারেন আপনি যদি বেসিক rules follow করেন তাহলে আপনাকে SEO নিয়ে বেশি চিন্তা করতে হবে না আমরা একটা ওয়েবসাইট বানাই ভিজিটরের জন্য, কাজেই আপনি যদি তারা যা জানতে চায়, তা যদি তাদের কাছে সঠিক ভাবে উপস্থাপন করতে পারেন, তাহলেই আপনার ৫০-৬০% SEO হয়ে গেলো
একজন ভিজিটর কেন search করে: হয় তারা কোন প্রশ্নের উত্তর খুজছে, বা তারা কোন সমস্যার সমাধান খুজছে অথবা তারা তাদের প্রয়োজন মেটাতে চায় আপনি যদি আপনার সাইটের মাধ্যমে তাদের প্রশ্নের উত্তর, সমস্যার সমাধান বা তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য তাদের দিতে পারেন তাহলে আপনার আর কোন চিন্তা নেই

SEO
কে সাধারণত ২ভাগে ভাগ করা হয়:
• On Page SEO
এবং
• Off page SEO.

On page SEO:
সহজভাবে বলা যায়, আপনি আপনার ওয়েবসাইট সর্ম্পকে যা বলছেন আর Off page SEO হল অন্যরা আপনার সর্ম্পকে যা বলছে

SEO
এর ব্যবহার:

ধরুন আপনার একটি Baseball বিষয়ক সাইট আছে যা বর্তমানে #১০ অবস্থান করছে আপনি চাচ্ছেন কেউ যদি search engine "Baseball Cards" লিখে search করে তাহলে এটি # অবস্থানে দেখাবে - এটা করতে হলে আপনাকে সাইট এর SEO করতে হবে SEO সাধারণত কোন popular search term বা keyword ব্যবহার করে করা হয় এখন আপনি যদি SEO করে আপনার Brand name কে উপরের দিকে নিতে চান এবং সফলও হন, তাহলেও এটিকে ঠিক SEO বলা যায় না কারণ search engine যথেষ্ট smart এবং se আপনার company name keyword কে খুব সহজেই আলাদা করতে পারে আর প্রধান ব্যাপার হল, যে keyword এর জন্য যত প্রতিযোগীতা, সেই keyword rank করা তত কঠিন


এই জন্য SEO শুরু করার আগে কিছু planning করে নেয়া ভাল ধরুন, আপনি একটি নতুন সাইট খুললেন, যে বিষয়ে আগে থেকেই লাখ লাখ প্রতিযোগী আছে, আর অন্য একজন একটা সাইট বানাল যে বিষয়ে হয়ত ১০০০টা সাইট আছে, এখন আপনিই বলুন কোথায় প্রতিযোগীতা করা সহজ হবে লাখের ভেতরে না হাজার এর ভিতরে?
এই কারণে সাইট এর সঠিক SEO planning এর জন্য সঠিক keyword নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ keyword selection ঠিক না হলে আপনি আপনার কাঙ্খিত ফলাফল পাবেন না কারণ কোন মানুষ যখন Search engine কোন কিছু খোজে তখন এই search term গুলো ব্যবহার করে কাজেই আপনি যদি না জানেন যে মানুষ কি খুজছে, তাহলে আপনি কিভাবে তাদের প্রয়োজন পূরণ করবেন

Popular Posts