তৈরি করুন একটি অদৃশ্য ফোল্ডার 

একটি New Folder তৈরি করুন, যখন New Folder লিখাটি নীল রং এ সিলেক্ট করা থাকবে তখন keyboard এর ডান পাশের Alt চেপে ধরে 0160 চাপুন, এবার Alt key থেকে আঙুল সরিয়ে নিন এবং Enter এ ক্লিক করুন। এবার দেখুন একটি নাম ছাড়া ফোল্ডার তৈরি হয়েছে । এখন এই নাম ছাড়া Folder এ mouse এর right Button ক্লিক করে Properties এ যান, তারপর customize > change icon এ ক্লিক করুন, তারপর icon window থেকে একটি blank icon সিলেক্ট করুন এবং ok তে ক্লিক করুন। এবার দেখুন আপনি একটি অদৃশ্য Folder তৈরি করেছেন।



প্রতি সপ্তাহ একবার আপনার hard drive Defragment এবং disk cleanup করুন।

1. click start – all programs – accessors – system utility – Defragment drive utility
2. click start – all programs – accessors – disk cleanup)





ফটোশপে থ্রিডি : টুডি ইমেজ থেকে থ্রিডি

থ্রিডি স্পেসের সাধারন বৈশিষ্ট হচ্ছে সেখানে তিনটি এক্সিস থাকে এক্স, ওয়াই এবং জেড। আপনি একটি টুডি লেয়ারকে পারস্পেকটিভ ট্রান্সফরম করে থ্রিডি ইফেক্ট দেখাতে পারেন। অথবা ফটোশপের থ্রিডি ফিচার ব্যবহার করে তাকে পুরোপুরি থ্রিডি লেয়ারে পরিনত করতে পারেন। থ্রিডি পরিনত করার পর তাকে যে কোন এক্সিসে রোটেট করা, সামনে-পেছনে, ডানে-বামে সরানো সম্ভব।



কোন টুডি ইমেজকে থ্রিডি অবজেক্টে পরিনত করলে সেই ইমেজটি টেক্সচার হিসেবে কাজ করবে। অন্যকথায় থ্রিডি কাগজের গায়ে ছবিটি প্রিন্ট করা মনে হবে।

. কোন ছবিকে থ্রিডি কাগজে (পোষ্টকার্ড) পরিনত করার জন্য তাকে ওপেন করুন।
. লেয়ারটি সিলেক্ট করুন এবং মেনু থেকে 3D – New 3D Postcard from layer কমান্ড দিন।
. অবজেক্ট রোটেট অথবা ক্যামেরা রোটেট টুল সিলেক্ট করুন এবং লেয়ারটি রোটেট করুন।


অন্যান্য থ্রিডি মডেলিং সফটঅয়্যারের মত ফটোশপে থ্রিডি সেপ তৈরীর জন্য কোন, কিউব, সিলিন্ডার, স্ফেয়ার ইত্যাদি ছাড়াও হ্যাট, সোডাক্যান ইত্যাদি সেপ দেয়া আছে। আপনি যদি কোকাকোলার ছবি আটা কোকাকোলা ক্যান তৈরী করতে চান সেটাও করতে পারেন সরাসরি। উদাহরনের ছবিতে একটি লেবেলের ছবি থেকে এধরনের ক্যান তৈরী করা হয়েছে।
এজন্য যা করবেন;
. ছবিটি একটি লেয়ারে রাখুন।
. লেয়ারটি সিলেক্ট করুন।
. মেনু থেকে 3D – New Shape from Layer – Soda Can কমান্ড দিন।


তৈরী হওয়া অবজেক্টকে থ্রিডি স্পেসে রোটেট, স্কেল, মুভ ইত্যাদি করা যাবে।

Microsoft Excel এ স্প্রেডসিট তৈরী, ফর্মুলা ব্যবহার ।


এক্সেল ব্যবহার করে সাধারন স্প্রেডেসিট তৈরী, সেখানে ডাটা ব্যবহার এবং ফর্মুলা/ফাংশন ব্যবহার করার পদ্ধতি তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।



এক্সেল চালূ করে নতুন একটি ওয়ার্কবুক তৈরী করুন এবং সেভ কমান্ড দিয়ে সেভ করে নিন। সাধারন কাজগুলি উদাহরন হিসেবে ব্যবহারের জন্য ছবির মত কিছু তথ্য লিখুন। লেখার জন্য যে নিয়মগুলি মানতে হবে তা হচ্ছে;

. শুরুতে ৪টি রো ফাকা রাখা হয়েছে নাম-ঠিকানা ইত্যাদি লেখার জন্য। যদিও লেখার পর রো বা কলাম যোগ করা যায় তাহলেও এভাবে শুরু করা ভাল।
. B5 সেলে SL টাইপ করুন। ট্যাব অথবা রাইট-এরো চাপ দিন। লেখাটি সেখানে থাকবে এবং পয়েন্টার ডানপাশের সেলে (C5) যাবে।
. C5 সেলে একইভাবে Description টাইপ করুন, অথবা আপনার যা প্রয়োজন হয় লিখুন। কোন সেলের পাশের দিক বড়-ছোট করার জন্য সেলের নামের ডানপাশের বার ড্রাগ করে পরিবর্তন করুন।
. এই নিয়মে যাকিছু তথ্য প্রয়োজন লিখুন। লক্ষ করুন, প্রতিটি পন্যের মোট মুল্য টাইপ করা হয়নি। প্রতিটি পন্যের জন্য মুল্য ফর্মুলা ব্যবহার করে এবং সর্বমোট মুল্য ফাংশন ব্যবহার করে করা হবে।


ফর্মুলা ব্যবহার
৪৫ টাকা হারে ৬টি কালার পেনসিল এর দাম থাকার কথা F6 সেলে। D6 এবং E6 এই দুটি সেলের মানকে গুন করে সেটা পাওয়ার কথা।
. F6 সেলে পয়েন্টার এনে টাইপ করুন =d6*e6
শুরুতে = চিহ্ন ব্যবহার লক্ষ করুন। ফর্মুলাকে সাধারন টেক্সট থেকে পৃথক করার জন্য এটা প্রয়োজন হয়।
ফর্মুলা টাইপ করে এন্টার চাপ দিলেই ফল দেখা যাবে। সাধারনভাবে সেলে ফল দেখা যাবে এবং সেলটি সিলেক্ট করলে ফর্মুলা-বারে ফর্মুলাটি দেখা যাবে। জটিল কাজের সময় অনেক সময় সেলে ফর্মুলা দেখার ব্যবস্থা করা হয়।
. রেট এবং পরিমান এই দুটি মানের যে কোনটি পরিবর্তণ করলে সাথেসাথে ফল পরিবর্তণ হবে।


ফর্মুলা কপি করা
১ নং পন্যের জন্য মোট মুল্য যে ফর্মুলায় পওয়া গেছে তাকে কপি করে অন্য সেলে নিয়ে বাকি পন্যগুলির মুল্য পাওয়া যেতে পারে, বারবার ফর্মুলা লেখার প্রয়োজন নেই।
. F6 সেল সিলেক্ট করে কপি কমান্ড দিন (Ctrl + C) সেলটির চারিদিকে মার্কি সিলেকসন থেকে জানা যাকে কাকে কপি করা হচ্ছে
. F7 থেকে F9 পর্যন্ত সেলগুলি ড্রাগ করে সিলেক্ট করুন।
. পেষ্ট কমান্ড দিন (Ctrl + V)
প্রতিটি পন্যের জন্য একই ফর্মুলা ব্যবহৃত হবে এবং তাদের জন্য মান পাওয়া যাবে।
ফর্মুলা কপি করার সময় রো থেকে রো-তে কিংবা কলাম থেকে কলামে কপি করা যায়। কলাম থেকে রো কিংবা রো থেকে কলাম কপি করা যায় না।
এখানে সহজ ফর্মুলা ব্যবহারের উল্লেখ করা হলেও যে কোন জটিল গানিতিক ফর্মুলা একই নিয়মে ব্যবহার করা যাবে।


ফাংশন ব্যবহার
এক্সেলে অনেকগুলি ফর্মুলা তৈরী করে দেয়া হয়। সেগুলি সরাসরি ব্যবহার করতে হয়, পরিবর্তণ করা যায় না। এদেরকে বলা হয় ফাংশন। গানিতিক, পরিসংখ্যান বিষয়ক বহু ফাংশন খুব সহজে কাজে লাগানো যায় এখান থেকে। যেমন যো করার ফাংশ SUM, গড় করার ফাংশন AVG ইত্যাদি
এখানে ফাংশন ব্যবহার করে ভিন্ন ভিন্ন পন্যের মানগুলির যোগফল মোট যোগফল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
. F10 সেলে পয়েন্টার এনে টাইপ করুন =SUM(F6:F9)
এর অর্থ সেখানে F6 থেকে F9 পর্যন্ত সেলের মানগুলির যোগফল দেখাতে হবে।


কাজটি পুরো টাইপ না করে ভিন্নভাবেও করতে পারেন।
. =SUM( টাইপ করুন
. মাউস ব্যবহার করে F6 থেকে F9 পর্যন্ত ড্রাগ করে সিলেক্ট করুন।
. এন্টার চাপ দিন (অথবা ফর্মুলাবারে টিক চিহ্নে ক্লিক করুন)।


স্প্রেডসিট যত বড় হোক আর ফর্মুলা যত জটিল হোক, এই সাধারন নিয়মে সেটা তৈরী করতে পারেন। একবার স্প্রেডসিট তৈরী করে সেখানে নতুন তথ্য বসিয়ে বারবার কাজে লাগাতে পারেন


স্প্রেডসিটের মুল কাঠামো এটাই। এরপর ফন্ট পরিবর্তন, লেখা এলাইন করা, লাইন ব্যবহার, রং পরিবর্তন ইত্যাদি কাজ নিশ্চয়ই করতে পারবেন (যদি ওয়ার্ড জানা থাকে)।








বলা হচ্ছে আগামীতে আউটসোর্সিং হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আয়ের উতস, কর্মসংস্থানের সবচেয়ে বড় যায়গা। তারপরও যারা একাজ করবেন তারা অনেকেই অন্ধকারে রয়ে গেছেন। অনেকেই জানেন না ঠিক কি করবেন। কি যোগ্যতা প্রয়োজন হবে, কি কি যন্ত্রপাতি প্রয়োজন হবে, কি কাজ করতে হবে, কাজ কোথায় পাওয়া যাবে, কত টাকা পাওয়া যাবে, কিভাবে পাওয়া যাবে। এই প্রশ্নগুলির উত্তর ধারাবাহিকভাবে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে এখানে।
প্রথমেই একটা কথা পরিস্কার করে নেয়া ভাল। বলা হচ্ছে কাজ করে অর্থ উপার্জনের বিষয়ে। কাজেই আপনাকে কাজ করতে হবে, সে কাজ শিখতে হবে, অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে। আপনার দক্ষতা যত বেশি অর্থ উপার্জনের সুযোগ তত বেশি। এটাই একমাত্র পথ। যদি কাজ শিখতে এবং করতে পর্যাপ্ত আগ্রহ এবং চেষ্টা না থাকে তাহলে সময় নষ্ট না করাই ভাল। সহজে অর্থ উপার্জন বলে যা
বুঝানো হয় তা আসলে ততটা সহজ না।
  • আউটসোর্সিং কি ?
এটা নিশ্চয়ই প্রথম প্রশ্ন। উত্তর হচ্ছে, বাড়িতে বসে অন্য কারো কাজ করা। উন্নত দেশগুলিতে (আমেরিকা কিংবা ইউরোপ) মজুরী অত্যন্ত বেশি। কোন কোম্পানীর যদি নির্দিষ্ট প্রোগ্রাম তৈরী প্রয়োজন হয়, এজন্য যদি একজন প্রোগ্রামার নিয়োগ করতে হয় তাহলে বিপুল পরিমান টাকা গুনতে হয়। সেকাজটিই অন্য দেশের প্রোগ্রামার দিয়ে করিয়ে নিলে তুলনামুলক কম টাকায় করানো যায়। বর্তমান ইন্টারনেট ব্যবস্থায় খুব সহজে একাজ করা সম্ভব। আপনি সেই প্রোগ্রামার, ডিজাইনার, এনিমেটর অথবা যাই হোন না কেন ইন্টারনেটের মাধ্যমেই তাদের কাজ করতে পারেন, ঘরের বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। বড় কোম্পানীর বদলে ছোট কোম্পানী, কিংবা ব্যক্তি পর্যায়ের কাজের কথা যদি
এরসাথে যোগ করা হয় তাহলে কাজের পরিধি বেড়ে যায় অনেক। ধরুন কোন ব্যক্তির একটি ওয়েবসাইট তৈরী করা প্রয়োজন।
তিনি নিজে সেকাজ পারেন না। কাজেই তার প্রয়োজন এমন একজন ব্যক্তি যিনি সেকাজ করে দেবেন। আপনি যদি সেকাজে দক্ষ হন তাহলে আপনি আগ্রহি হয়ে সেখানে যোগাযোগ করলেন। সমঝোতা হল, আপনি কাজটি করে দেবেন, বিনিময়ে ১০০ ডলার পাবেন। লাভ দুজনেরই। কাজেই, আউটসোর্সিং হচ্ছে এক যায়গার কাজ অন্যযায়গা থেকে করিয়ে নেয়া। এই কাজকে সহজ করার জন্য অনেক প্রতিস্ঠান রয়েছে। তাদের ওয়ের সাইটে বিনামুল্যে সদস্য হওয়া যায় (আপনাকে বিনামুল্যে সেবা দিয়েও তারা নিজেরা লাভ করেন। সে
হিসেব আলাদা)। তাদের সদস্য দুধরনের, একপক্ষ কাজ দেন, আরেকপক্ষ কাজ করেন। আপনি যখন কাজ দেবেন তখন কাজের বিবরন, সময়, অর্থের পরিমান ইত্যাদি তাদের জানাবেন। তারা ওয়েবসাইটে সেগুলি রেখে দেবেন যারা কাজ করতে আগ্রহি তাদের জন্য।
আপনি যত কাজ করবেন তখন তাদের ওয়েব সাইটে গিয়ে সেই তালিকা থেকে নিজের পছন্দমত কাজের জন্য আবেদন করবেন (সাধারনত একটি লিংকে ক্লিক করাই যথেষ্ট)। যার কাজ তিনি আবেদনগুলি যাচাই করে যাকে যোগ্য মনে করবেন তাকে কাজটি
দেবেন। আপনি সেই ব্যক্তি হলে কাজটি করে ইন্টারনেটের মাধ্যমেই তারকাছে পাঠিয়ে দেবেন। সাথেসাথে আপনার একাউন্টে কাজের অর্থ জমা হবে।
  • কাজের ধরন
একটু আগে দুধরনের কাজের কথা বলা হয়েছে, একটি কোম্পানীর, অপরটি ছোট কোম্পানী কিংবা ব্যক্তির। আউটসোসিং এর কাজ মুলত এই দুধরনের। বড় কোম্পানীর বড় কাজ করার জন্য বড় প্রতিস্ঠান প্রয়োজন। সেখানে আপনি একজন নিয়মিত কর্মী  হিসেবে নিয়োগ পেতে পারেন। আপনি ফ্রিল্যান্সার নন। আর ছোট কাজের ক্ষেত্রে আপনি নিজেই সবকিছু। যোগাযোগ, কাজ করা, অর্থ গ্রহন সবকিছু করতে হবে নিজেকেই। অবশ্য কয়েকজন একসাথে শুরু করে ক্রমাম্বয়ে বড় কোম্পানীতে পরিনত হওয়া অবশ্যই সম্ভব। ধরে নেয়া হচ্ছে আপনি একা কাজ করতে আগ্রহি। এখানে সে সম্পর্কিত তথ্যই উল্লেখ করা হচ্ছে। এক কথায়, কম্পিউটার ব্যবহার করে যাকিছু করা সম্ভব সবধরনের কাজই পাওয়া যায় এভাবে। গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব পেজ তৈরী, ওয়েব পেজের কোন সমস্যার সমাধান থেকে শুরু করে এনিমেশন, ভিডিও এডিটিং কিংবা একেবারে সহজ ডাটা এন্ট্রি পর্যন্ত। কাজ যত সহজ অর্থের পরিমান তত কম, কাজ যত জটিল অর্থের পরিমান তত বেশি এই নিয়মে। উদাহরন হিসেবে ওয়েব সাইটের জন্য ফটোশপে একটি ব্যানার বিজ্ঞাপন তৈরী করে যে পরিমান অর্থ পাবেন ফ্লাশে এনিমেটেড ব্যানার তৈরী করে পাবেন তারথেকে অনেক বেশি অর্থ। বাস্তব ধারনা পাওয়ার সবচেয়ে ভাল পথ হচ্ছে এধরনের
ওয়েবসাইটে গিয়ে কাজের তালিকা দেখা।
  • কি শিখতে হবে
কোন কাজ আপনার জন্য ভাল সেটা যাচাইয়ের দায়িত্ব আপনার। আগ্রহ কোন বিষয়ে, দক্ষতা কোন বিষয়ে, কতদুর পর্যন্ত যেতে পারবেন এগুলি একমাত্র আপনিই জানতে পারেন। কোন কাজে অর্থ বেশি এটা বিচার করে সেই কাজ করতে না যাওয়াই ভাল। প্রোগ্রামার হওয়ার জন্য একধরনের প্রতিভা প্রয়োজন, এনিমেটর হওয়ার জন্য আরেক ধরনের, ভাল ডিজাইনার হওয়ার জন্য আরেক ধরনের। কোন বিষয়ে আগ্রহি হলে সে বিষয়ে খোজ নিন, কিছুদিন চেষ্টা করুন, তারপর দ্রুতই সিদ্ধান্ত নিন। এবিষয়েও সত্যিকারের সাহায্য পাবেন এধরনের জব সাইটে। প্রতিটি কাজের বর্ননার সাথে কোন সফটঅয়্যারে দক্ষতা থাকতে হবে তা উল্লেখ করা থাকে।
  • কত আয় করা সম্ভব
বিষয়টি পুরোপুরি আপনার কাজের ধরনের ওপর নির্ভর করে। অধিকাংশ কাজের হিসেব হয় ঘন্টা হিসেবে। গ্রাফিক ডিজাইনকে উদাহরন হিসেবে ধরলে মাসে অনায়াসে হাজার ডলার আয় করা সম্ভব। প্রোগ্রামার হলে অনেক বেশি।
  •  কি যন্ত্রপাতি প্রয়োজন
এধরনের কাজে আপনার মুল অস্ত্র হচ্ছে মেধা। কাজেই দামী যন্ত্রপাতি নিয়ে মাথা ঘামানোর প্রয়োজন হয় না, বিশেষ কাজ ছাড়া। কাজের ধরন অনুযায়ী অবশ্যই আপনার স্ক্যানার, গ্রাফিক ট্যাবলেট, দামী ক্যামেরা ইত্যাদি প্রয়োজন হতে পারে। এধরনের বিশেষ যন্ত্র বাদ দিলে আপনার প্রয়োজন একটি মোটামুটি পর্যায়ের কম্পিউটার এবং ভাল ইন্টারনেট সংযোগ। বর্তমানে যথেষ্ট কম টাকায় ভাল কম্পিউটার পাওয়া যায়। আর ইন্টারনেট সংযোগের বিষয়ে বলা আসলে অর্থহীন। তারা আশা করে আপনি টাকা দেবেন, বদলে কি পাবেন তাতে তাদের কিছু যায়-আসে না। আর সরকার কিংবা প্রশাসন যত বক্তৃতা-বিবৃতি দিক না কেন, ব্যবসায়িদের কাছে সবসময় মাথা নিচু করে থাকে। মুল কথায় ফেরা যাক। ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জনের এটা প্রাথমিক তথ্য। শুরুতেই আপনি যা করতে পারেন তা হচ্ছে এধরনের ওয়েবসাইটে গিয়ে বিস্তারিত পড়া, বোঝার চেষ্টা করা। সত্যিকাজের কাজের তথ্য তাদের কাছেই পাওয়া সম্ভব, অকারনে অন্য যায়গায় সময় নষ্ট করবেন না। odesk, freelancer এধরনের জনপ্রিয় ওয়েব সাইটের উদাহরন। সার্চ করলে এধরনের
আরো বহু সাইট পাবেন। ভালভাবে বোঝার জন্য কয়েকদিন নিয়মিত এই সাইটগুলিতে সময় কাটান। কাজ শুরু করুন, সেইসাথে আরো জানার চেষ্টা করুন।



















]














For More Info About

 

Steps to learn outsourcing


How can you learn outsourcing?

Step 1
  1. If you have a laptop with good backup battery than very good. Else if you have plan to buy a computer then buy a laptop with warranty(hard disk should be 500gb). Built in webcam is not highly required because you can buy one later at a cheep cost.
  2. Use Windows xp service pack 3. Then you won’t face a lot of problem.
  3. Buy a webcam(if not built in with laptop) from a computer shop testing that video
Is nice. Some webcam has microphone attached with it, those will help you video recording with sound.
  1. Buy a headphone attached microphone. You should test the microphone and headphone in skype. You can make a test call to Echo and it will ask you record
    something using microphone. You can sing a song. Later hear your own voice
    in headphone if there is no bad sound then microphone is ok.
  2. Buy a broad band internet modem where speed should be minimum 512 kbps.
    and you have opportunity to convert is 1mbps if required. Because for skype video call  and market place(like odesk) test exams require high speed. If your
    connection is slow your exam will be late and your result will be poor.
Sim based internet will not do.
  1. Buy Cd for office 2003, Photoshop CS3,Joomla cd for webpage design.
Buy avira free /Norton anti virus.
  1. Buy a mobile with very good battery.
  2. Buy 3 pcs 8Gb memory card with three card reader(memory card should not be removed from card reader. If you have one 8 GB pen drive then you don’t need buying one memory card and card reader.
  3. If in your house light is less. Then it will disturb video call. In this case
    you need a good power energy light to be kept extra.
  4.  You need a fan where you can use regulator, not to be ill.
  5. Take your bank statement and a passport size photocopy. Now scan your bank statement, your photocopy  and voter id card and keep in your memory card. If you don’t have a voter id card then passport will do.
Be confirmed about expiry of your id card. Ask your bank about its swift code
for money transaction.


     Step 2

1.      Install windows xp service pack 3
2.      Install mother board cd
3.      Setup anti virus
4.      Setup you internet modem
5.      use internet explorer and go to http://www.mozilla.org/en-US/ and download mozila  latest browser.
6.      download and install adobe flash player plug-in. After download it will be found
in Mozilla’s tools-download folder. Drag the software to desktop and install.
7.      download software to make your browser enable to read your national language
from a website.
8.       visit http://www.skype.com/en/download-skype/skype-for-computer/
download get skype for windows desktop and install.
9.      download and istall teamviewer setup exe.
10.  Download and istall klite codec pack to see video /and picture in thumbnail view.
11.  Install adobe acrobat reader(if found good one pdf editor)
12.  install office 2003.
13.  install adobe photoshop cs 3.
14.  install your national language typing softwar for computer.
15.  install fileformatconverter.exe to make windows 7 files readable.
16.  install dopdf software.
17.  install pdf to word, excel converter.
18.  install spinnerchief free software.
19.  install joomla software cd
( now consider a strong password of 8 digit where uppercase(lik A) lower case(like a) number(like 4) simble(like *) will be included and no word
similar to your name and no word will be found in English dictionary.
20.   visit https://accounts.google.com/
and make a google account for outsourcing. In mobile verification stage a code will come to your phone. Type this code onto the computer.  This email address t is specially for outsourcing. don’t give this address to anybody. Don’t submit this address to unnecessary websites and for any news letter.
21.   visit https://www.outlook.com/ and make a Microsoft accout.
 visit https://login.yahoo.com/ make a yahoo account.
one account will be for money transaction and another account for giving email
address to friends and less important purposes.
You should not provide these  email addresses when downloading and
and installing any software for security reason.
23.    visit https://www.odesk.com/downloads?os=windows
and download and install odesk setup.exe
24.  visit https://www.elance.com and create a new account.
25.  install tracker setup.exe
26.   Visit https://www.skrill.com/en/
make a skrill account for money transfer. Special email address use here.
27.   visit https://www.payza.com/
make a payza account for money transfer. Special email address use here
28.  visit  https://www.facebook.com
create a account. (be careful don’t make a friend request or any message to
a person who has no proved relationship with you than you may be suspended)
you should make mobile verification so you can create a company page or a personal page. In search box you can write Salman Khan and visit salman khan’s
fan page and like him. These way you should like all celebrities to make your account strong. So when you post something in facebook it may not be deleted
easily. You should also upload a photo and add your friends with your account.
But don’t sand message.  

29.  visit       drive.google.com
and upload all important software and documents in google drive. Then you can
download them when required.
30.    Visit translate.google.com and see how to translate from one language to another.
31.  Read carefully odesk and elance tearms and conditions.
32.  Search in google for chat language and learn. Because you may have to chat with buyer.
33.  To receive a  video call first you have to add the caller’s id  in your contact list. When caller will call you in skype, click on answer with video and then a skin
will appear. There you click on turn on video button.
34.  Visit answer.yahoo.com and answer 20 question everyday for 4 days.
35.  Visit www.photobucket.com  and be a member upload a photo and get photo url.
photo url required for google map indexing. Guru.com also require photo url.





How to learn Outsourcing 

How to learn Outsourcing 2

How to learn Outsourcing  3

How to learn Outsourcing  4

How to learn Outsourcing 5

How to learn Outsourcing 6

How to learn Outsourcing 7

How to learn Outsourcing 7.1

How to learn Outsourcing 9

How to learn Outsourcing 10

How to learn Outsourcing 11

How to learn Outsourcing 12


Fiverr – কীভাবে কাজ করে?
আপনি যে কাজটি করতে দক্ষ সেটির উপরে একটি গিগ তৈরী করুন। আপনার সার্ভিসটি সম্পর্কে বিস্তারিত লিখে অফার করুন তারপর কাজটি পোস্ট করুন। এরপর কোন বায়ারের কাজের চাহিদা যদি আপনার অফারকৃত কাজের সাথে মিলে যায় তাহলে কাজটি করানোর জন্য সে order করবে। আর আপনি সঠিকভাবে কাজটি করে দিলেই বায়ার নির্ধারিত ডলার পরিশোধ করবে। ডলারের মধ্যে ডলার সাইট কর্তৃপক্ষ কেটে রাখবে এবং বাকি ডলার আপনি পাবেন। এরপর বায়ার আপনার কাজের একটি Feedback দেবে। মনে রাখবেন Positive Feedback= বেশি Sell. এটির অর্থ আপনি বায়ারের নিকট হতে Positive Feedback পেলে আপনার সার্ভিসটি আরো বেশিবার বিক্রি করতে পারবেন
আপনি যতবার আপনার সার্ভিসটি বিক্রি করতে পারবেন ততবেশি আয় করতে পারবেন এবং সাইট কর্তৃপক্ষ তত বেশে রেভিনিউ পাবে। তো Fiverr সাইট আপনার সার্ভিসের কারণে এত বেশি রেভিনিউ পাচ্ছে, আপনি কি তাদের কাছে কোন বোনাস আশা করতে পারেন না। অবশ্যই পারেন। আর সাইট কর্তৃপক্ষও ভাল seller দের হতাশ করবে না; সুতরাং আপনি যদি ভাল seller হতে পারেন তাহলে আপনার প্রত্যাশা মোতাবেক তারা আপনাকে কিছু বোনাস দেবে

জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস Fiverr.com এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম
-----------------------------------------------------------------------------------------
অনেকেই ফিভারে কাজ করেন। কিন্তু ফিভারের বেসিক নিয়মগুলো জানেন না, তাদের জন্যই এই পোস্টের অবতারণা
1. একটি IP একটি মাত্র একাউন্ট এর জন্য ব্যবহার করা উচিৎ। ( আমি সাপোর্ট যোগাযোগ করেছিলাম তারা এভাবেই বলেছিল )
2. Fiverr.com সর্বনিম্ন Withdraw পেপাল একাউন্ট 4$
3. Fiverr.com এর পেমেন্ট মেথড দুইটি: পেপাল এবং পেওনিয়র
4. Fiverr এর মেসেজ অপশনের মাধ্যমে আপনি আপনার কোন প্রকার কন্টাক্ট এড্রেস বায়ারকে দিতে পারবেন না। যদি দিয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে প্রথমবার ওয়ারনিং দিবে। তারপর যদি দিয়ে থাকেন। তাহলে আপনার একাউন্ট ব্যানড করে দিবে
5.লেভেল #1, লেভেল #2, টপ লেভেল এর সুবিধা হচ্ছেঃ প্রচুর কাজ পাওয়া যায়। প্রত্যেকটি কাজের মূল্যা অনেক বেশী নির্ধারণ করে দেওয়া যায়
6. আপনি যদি Fiverr 10 টি গিগ সেল করেন এবং আপনার যদি ভালো ফিডব্যাক থাকে এবং আপনার একাউন্ট যদি 1 মাস একটিভ থাকে তাহলে Fiverr কমিউনিটি আপনার একাউন্টটিকে লেভেল #1 নিয়ে নিবে। তারা আপনার একাউন্ট একটি লেভেল #1 এর ব্যাচ দিবে
7. আপনি যদি Fiverr 50 টি গিগ সেল করেন এবং আপনার যদি ভালো ফিডব্যাক থাকে এবং আপনার একাউন্ট যদি 2 মাস একটিভ থাকে তাহলে Fiverr কমিউনিটি আপনার একাউন্টটিকে লেভেল #2 নিয়ে নিবে। তারা আপনার একাউন্ট একটি লেভেল #2 এর ব্যাচ দিবে
8. আপনি যদি Fiverr 250 টি গিগ সেল করেন এবং আপনার যদি ভালো ফিডব্যাক থাকে এবং আপনার একাউন্ট যদি 4 মাস একটিভ থাকে তাহলে Fiverr কমিউনিটি আপনার একাউন্টটিকে টপ লেভেল নিয়ে নিবে। তারা আপনার একাউন্ট একটি টপ লেভেল এর ব্যাচ দিবে
9.সিঙ্গেল মডেম ব্যবহার করাই ভালো। কোন প্রকার সমস্যা হবে না

10. একটি পেপাল একাউন্ট একটি মাত্র একাউন্ট এর জন্য তবে অনেক ইউজার কে দেখেছি তারা একটি পেপাল একাউন্ট একাধিক একাউন্ট ব্যবহার করছে
11. যদি কখনও অন্য কোন মডেম ব্যবহার করার দরকার হয়। তাহলে আপনার ফাইবার থেকে সাইট আউট করবেন তারপর ব্রাউজার ক্লিন করে তারপর আপনার পূর্বের মডেমটি রিমুভ করে তারপর নতুন মডেমটি ইনস্টল দিয়ে তারপর কাজ শেষে আবার অনইনস্টল করে তারপর ব্রাউজার ক্লিন করে। আবার আগের মডেম ইনস্টল দিয়ে কাজ করবেন



কিভাবে Fiverr- আপনার অফারটিকে আকর্ষণীয় করে তুলবেন
Fiverr- একই সার্ভিসের উপর অনেক অফার থাকতে পারে যেহেতু এটি একটি মার্কেটপ্লেস; সুতরাং আপনার সার্ভিসটি বিক্রি করতে হলে আপনাকেও প্রতিদ্বন্দিতা করতে হবে। একটু কৌশলের মাধ্যমে কাজ করলেই আপনি আপনার বিডটিকে আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেন এবং প্রতিদ্বন্দিতায় এগিয়ে থাকতে পারেন। তো চলুন বিস্তারিত দেখে নেওয়া যাক
. সুন্দর একটি টাইটেল
সুন্দর একটি টাইটেল থাকলেই আপনার অফারটি বায়ারদের নিকট আরও বেশি গ্রহনযোগ্য হবে। যেহেতু টাইটেলই সর্বপ্রথম বায়ারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। টাইটেলের মাঝে আপনার অফারকৃত সার্ভিসের মূল কীওয়ার্ডগুলি অবশ্যই উল্লেখ করবেন
. বিষয়বস্তুর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ  ছবি
আপনার সার্ভিসের অফার সংশ্লিষ্ট একাধিক ছবি আপনার অফারটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে। একটি কার্যকরী ছবি হাজারটি বাক্যের চেয়েও শ্রেয়তর। সুতরাং অফারের সাথে যে ছবিটি সংযুক্ত করবেন সেটি গুরুত্বের সঙ্গে বাছাই করুন
. কার্যকরী বর্ণনা
আপনি যে সার্ভিসটি অফার করবেন সেটির একটি সুন্দর বর্ণনা দেওয়ার চেষ্টা করুন তাহলে বায়ার আপনার সার্ভিসটি কেনার ব্যপারে আগ্রহী হবে। আপনার সার্ভিসের ডেসক্রিপশন তারাই পড়বে যারা আপনার টাইটেল এবং ছবি দেখে আগ্রহী হওয়ার পর আরও বিস্তারিত জানতে ক্লিক করবে। সুতরাং ডেসক্রিপশনটি এমনভাবে লিখুন যেন এটি পড়লে বায়ার আপনার সার্ভিসটি কেনার জন্য order করার আগ্রহ খুজে পান

কিভাবে একই সার্ভিস Repeated Sell করবেন
. কাজ এবং কথায় আন্তরিক হোন
কোন seller যদি একাধিকবার কোন সার্ভিস বিক্রি করতে চান তাহলে তাকে অবশ্যই কাজে এবং কথায় আন্তরিক হতে হবে। তবেই না বায়ারের নিকট থেকে ভালো রিভিউ পাওয়া যাবে। আপনার সার্ভিসটি যদি বায়ারকে সন্তষ্ট করতে পারে তবে আবারও আপনার নিকট থেকে সার্ভিসটি নিতে আগ্রহী হবে। বায়ার যদি আপনার নিকট কাজ বিষয়ক কোন কিছু জানতে চায় তাহলে সুন্দরভাবে সঠিক উত্তরটি দিন
. কাজের ক্ষেত্রে স্বতন্ত্র হোন
ধরুন আপনি কোন বিষয়ের উপর -বুক লিখলেন এবং সেটি Fiverr- সেল করার জন্য অফার করলেন। কোন বায়ার যদি আপনার -বুকটি কেনে এবং তার ভাল লাগে তবেই না সে আপনার নিকট থেকে -বুক কেনার ব্যাপারে আগ্রহী হবে। আপনার -বুকে কোন বিষয় যদি স্বতন্ত্রভাবে সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারেন তাহলে বায়ারের অবশ্যই ভালো লাগবে। সুতরাং সময় একটু বেশি লাগলেও কাজগুলি সুন্দর এবং স্বতন্ত্রভাবে বা একটু ভিন্নতার সহিত উপস্থাপন করার চেষ্টা করুন
. ভাল রিভিউ পাওয়ার উপায়
ভাল একটি রিভিউ আপনার সার্ভিস বিক্রির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। সাধারণত রিভিউ ছাড়া কোন বায়ারই আপনার সার্ভিসের প্রথম গ্রাহক হতে চাইবে না যেহেতু আপনার কাজ সম্বন্ধে তার কোন ধারনাই নেই। ভাল একটি রিভিউ থাকলে অন্য বায়াররাও আপনার কাজের ব্যাপারে আগ্রহী হবে। সুতরাং আপনার সার্ভিসের প্রথম রিভিউটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রথম কাস্টমার বা প্রথম দু-তিনজন কাস্টমারের নিকট থেকে ভাল রিভিউ পাওয়ার জন্য আপনি তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী ছোটোখাটো আরও দু-একটি কাজ ফ্রি করে দেওয়ার অফার করতে পারেন। এতেই তারা খুশি হয়ে ভালো একটি রিভিউ দেবে বলে আশা করা যায়



ফাইভার ভালো সেল পেতে হলেঃ
গিগ অবশ্যই হতে হবে ইউনিক, কপি পেস্ট করে গিগ কনটেন্ট করবেন না
বায়ার এর "Modification" যেন না হয়
"Delay" সার্ভিস গিগ এর জন্যে ক্ষতিকর সো ঠিক টাইম কাজ শেষ করবেন
বায়ার কে কুইক রেপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করবেন
গিগ এর কিউ তে অর্ডার থাকলে সার্চ আগে আসে
আর রিভিউ এবং ্যাটিং এর গুরুত্ব তো সবার জানা আর জন্যে আছি আমারা
আজকের জন্যে এই টুকই দিলাম
ভালো লাগলে শেয়ার দিবেন এবং আমাদের সাথে থাকবেন


Popular Posts